LAN ও CAN এর মধ্যে পার্থক্য লিখ।
LAN এর পূর্ণরুপ Local Area Network; CAN এর পূর্ণরুপ Campus Area Network।
LAN সাধারণত বাসা-বাড়ি বা অফিসের কম্পিউটারগুলোকে সংযুক্ত করে। CAN মূলত একটি ক্যাম্পাসের মধ্যে দুই বা ততোধিক LAN কে সংযুক্ত করে।
LAN এর কাভারেজ এরিয়া ১ কি.মি. পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিন্তু CAN এর কাভারেজ এরিয়া ১-৫ কি.মি. পর্যন্ত হয়ে থাকে।
LAN এ ব্যবহৃত নেটওয়ার্কিং ডিভাইস যেমন- রিপিটার, হাব এবং সুইচ। CAN এ ব্যবহৃত নেটওয়ার্কিং ডিভাইস যেমন- হাব, সুইচ, ব্রিজ এবং গেটওয়ে।
[irp posts="354" ]
এই প্রশ্নসমূহের উত্তর হুবহু মুখস্ত করবে না। নমুনা প্রশ্ন ও উত্তর দেয়া...
Read More
অনুধাবনমূলক প্রশ্ন-উত্তর দ্বিতীয় অধ্যায়
রাউটার ও গেটওয়ের মধ্যে পার্থক্য | নেটওয়ার্ক ডিভাইস
রাউটার ও গেটওয়ের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
রাউটার একটি হার্ডওয়্যার ডিভাইস যা ডেটা প্যাকেট গ্রহণ, বিশ্লেষণ এবং একই প্রটোকল বিশিষ্ট অন্যান্য নেটওয়ার্কে ফরওয়ার্ড করে থাকে। অপরদিকে গেটওয়ে এমন একটি ডিভাইস যা ভিন্ন প্রটোকল বিশিষ্ট নেটওয়ার্কগুলোর মধ্যে যোগাযোগের জন্য ব্যবহৃত হয়।
রাউটারের প্রধান কাজ হল ট্রাফিককে (সিগনাল) এক নেটওয়ার্ক থেকে অন্য নেটওয়ার্কে রাউটিং করা। অপরদিকে গেটওয়ের প্রধান কাজ হল নেটওয়ার্ক প্রটোকলকে অনুবাদ করা।
রাউটার ডাইনামিক রাউটিং সমর্থন করে কিন্তু গেটওয়ে ডাইনামিক রাউটিং সমর্থন করে না।
রাউটার NAT (Network Address Translation) ব্যবহার করে নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করে; গেটওয়ে...
Read More
হাব ও সুইচের মধ্যে পার্থক্য | নেটওয়ার্ক ডিভাইস
হাব ও সুইচের মধ্যে পার্থক্য লিখ।
হাব নেটওয়ার্কের নির্দিষ্ট যন্ত্রে তথ্য পাঠাতে পারে না। কিন্তু সুইচ MAC এড্রেস ব্যবহার করে নেটওয়ার্কের নির্দিষ্ট যন্ত্রে তথ্য পাঠাতে পারে।
হাবে ডেটা আদান-প্রদানে বাধার সম্ভাবনা থাকে; সুইচে ডেটা আদান-প্রদানে বাধার সম্ভাবনা থাকে না।
হাবে পোর্ট সংখ্যা কম থাকায় অনেক বড় নেটওয়ার্ক তৈরিতে ব্যবহার করা যায় না। অপরদিকে সুইচে পোর্ট সংখ্যা বেশি থাকায় বড় নেটওয়ার্ক তৈরি করা যায়।
হাব এর ডেটা ট্রান্সমিশন মোড হাফ-ডুপ্লেক্স। কিন্তু সুইচ এর ডেটা ট্রান্সমিশন মোড ফুল-ডুপ্লেক্স।
হাবের কনফিগারেশন সহজ; সুইচের কনফিগারেশন একটু জটিল।
হাবের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল; সু...
Read More
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর কীভাবে লিখবে?
অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর কীভাবে লিখবে?
⇒ ‘অনুধাবন’ বলতে কোন বিষয়ের অর্থ বোঝার সক্ষমতাকে বোঝায়। এটি হতে পারে কোন তথ্য, নীতিমালা, সূত্র, নিয়ম, পদ্ধতি, প্রক্রিয়া ইত্যাদি বুঝতে পারার সক্ষমতা।
⇒ অনুধাবন স্তর হলো চিন্তন-দক্ষতার দ্বিতীয় স্তর। এই প্রশ্নটি ‘খ’ তে দেয়া থাকে। এধরণের প্রশ্নে সরাসরি পাঠ্যবইয়ের অনুরূপ বিবরণ জানতে চাওয়া হয় না। তাই শিক্ষার্থীকে বিষয়বস্তু সম্পর্কে নিজের ভাষায় ব্যাখ্যা বা বর্ণনা করতে হবে।
⇒ অনুধাবনমূলক প্রশ্নের নম্বর থাকবে ২। এর মধ্যে জ্ঞানের জন্য ১ ও অনুধাবনের জন্য ১।
⇒ অনুধাবনমূলক প্রশ্নের উত্তর দুই প্যারায় লেখা ভালো। প্রথম প্যারায় জ্ঞান অংশের ও দ্বিতীয় প্যারায় অন...
Read More